শনিবার, ১৯ অক্টোবর, ২০১৯

হত্যা করা এ দেশে খুব সহজ কাজ

https://Juwelblog.blogspot.com

আমাদের দেশে যখন কিছু ঘটে। তখনি সুধু আমরা
মাতা-মাতি করি।
পরে আবার সব ভুলে যাই
আমরা আগের ভুল গুলো থেকে শিক্ষা নিতে জানি না,

এইতো কিছু দিন আগে নুসরাত হত্যা নিয়ে হই চই।
সামাজিক যোগাযোগ মাদ্ধমে নানান কথা

কিন্তু পরে ঠিক আদালতে প্রমান করা হলো।
সে আত্ত-হত্যা করছে, বাংলার মানুষ তো সবোই জানে

শিশু তুহিন হত্যা জানি না এত টুকু শিশু কার কি ক্ষতি করলো যে তাকে এতো নিরমম ভাবে হত্যা করতে হলো

হায় রে মানুষ

আবরার হত্যা, আমাদের দেশে এখন সব থেকে আলোচিত বিষয়, আবরার ফাহাদ হত্যা
ফেসবুকে ভারত -বাংলাদেশের চুক্তি নিয়ে মতামত দেয়ার কারনে তাকে পিটিয়ে হত্যা করা হয়।
বাংলার মানুষ তা ভালো ভাবেই জানে

মুন্নি হত্যা, বিশ্বজিৎ হত্যা জানা না জানা কত হত্যা হয়ে জাচ্ছে এই বাংলার বুকে

আবার মামলার রায় দিতে এবং তা কার্যকর করতেই সময় লেগে যায় ১০ বছর 
তত দিনে খুনিরা জাবিন নিয়ে বুক ফুলিয়ে ঘুরে বেরায়।কত মামলার কাগজ যে ফাইল বন্দি হয়ে আছে তা কে জানে।
এখন তো বাংলার বুকে দিনের বেলায় সবার সামনেও এক জনকে খুন করা যায়।

এখন চলাচল করতেও ভয় লাগে আচমকা
কে কখন এসে কুপিয়ে মেরে ফেলে।
আমরা কিছু দিন পর সব ভুলে জাবো,
ভুলে জাবো আবরার কে, ভুলে জাবো নুসরাত বা তুহিন কে সব ভুলে জাবো

বৃহস্পতিবার, ১৩ জুন, ২০১৯

দান আমরা কি আসলেই দান মন থেকে করি

https://Juwelblog.blogspot.com
দান এমন একটি এবাদত এই এবাদত মানেই সহযোগিতা করা বা সাহায্য করা কোন এক হাদিসে শুনেছি লোক দেখানো উদ্দেশ্যে লক্ষ টাকা দানের চেয়ে আল্লাহ কে রাজি খুশি করার উদ্দেশ্যে এক টাকা দান করা উত্তম কিন্তু ভাই আমারা লোক দেখানোর উদ্দেশ্য নিয়েই দান করে থাকি প্রমান হলো ফেসবুকে আপলোড করা এই সকল ছবি 
এই ছবি টিতে যতটা সম্ভব দুটি কলা এক ব্যাক্তিকে দিচ্ছে বা দান করছে কিন্তু চার জন ব্যাক্তি হাঁসি মুখে ছবি তুলে ফেসবুকে আপলোড করেছে আর ক্যাপশন করছে সুন্দর সুন্দর বক্তব্য আ হা কি সুন্দর পরান জুরিয়ে গেলো ছি ছি ছি আমরা কত নিচেই না নেমে জাচ্ছি জদি সেই মানুষ গুলির আল্লাহ কে খুশি করারর জন্য দান করতো তা হলে এই ভাবে ছবি তুলতো না 
আবার অনেক সময় দেখা জায় নেতারা শিতের চাদর বিতরন করছে আর সুন্দর সুন্দর ছবি তুলছে ছবি দেখার পর মনে একটাই চিন্তা আসে চাদর গুলো তো নেতার টাকায় কেনা নয় তবে সে লোক দেখানোর জন্য ছবি কোন অধিকারে তুলে

সামনে আসছে কুরবানি ঈদ, কোরবানি আল্লাহ কে খুশি করার জন্য দেয়া হয় ।জার সামর্ত আছে সে কোরবানি করে ,আর এই কোরবানির মাংস বিতরনের সময় ও অনেকেই ছবি তোলে ভাই আল্লাহ সব দেখে তাকে তো আর ছবি তুলে দেখাতে হবে না ।তবে কেন এই ছবি তোলা 
আর কিছু ধনি ব্যাক্তি তো গরিব মানুষ কে মানুষ মনেই করে না তাদের দানের সময় চেহারা টি অনেক টা এরখম হয়
তাদের মনে দান করার ইচ্ছে এক দম থাকে না সুধু সম্মানের কথা চিন্তা করে দান করতে বাদ্ধ হয়

বুধবার, ১২ জুন, ২০১৯

আমরা কি মানুষ, মৃত মানুষের সঙ্গেও আমাদের সেলফি নিতে হয়

https://Juwelblog.blogspot.comসেলফি তুলতে গিয়ে প্রায় ২৫৯ জনের মৃত্যু হয়েছে।) )
কি বলবো বুঝতেই পারছি না আমরা কত নিচেই না নেমে গেছি লাইক আর কমেন্ট এর জন্য আমরা মৃত মানুষের সাথে ছবি নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাদ্ধম গুলোতে দিতে দিধা করি না উপরে যে ছবিটি দেখতে পারছেন এক কুলাঙ্গার সন্তান তার মৃত মায়ের সাথে সেলফি নিয়ে FB তে আপলোড করে পরে সেটি ভাইরাল হয়ে যায় আপনারা দেখে থাকেন আরো কিছু ছবি দিলাম দেখলেই বুঝতে পারবেন আমরা কত নিচে নেমে গিয়েছি 

এই সেলফির কারনে অনেক অঘটন ঘটে প্রতি দিনেই তবু আমরা সাবধান হয়ে যাই না
(( দুর্দান্ত সেলফি তুলতে অনেকেই ব্যাকুল হয়ে থাকেন। আর এ জন্য জীবনের ঝুঁকি পর্যন্ত নেন কেউ কেউ। উড়োজাহাজে, পিচ্ছিল উঁচু পাহাড়ে, জলপ্রপাতের উৎস স্থানসহ বিভিন্ন ঝুঁকিপূর্ণ স্থানে সেলফি তোলার খবর প্রায়ই পাওয়া যায় সংবাদমাধ্যমে। ঝুঁকি নিয়ে সেলফি তুলতে গিয়ে গত কয়েক বছরে মৃত্যুর ঘটনাও কম ঘটেনি


ফ্যামিলি মেডিসিন অ্যান্ড প্রাইমারি কেয়ারের এক জার্নালে প্রকাশিত প্রতিবেদনের তথ্য অনুসারে, ২০১১ সালের অক্টোবর থেকে ২০১৭ সালের অক্টোবর পর্যন্ত ছয় বছরে সারা বিশ্বে সেলফি তুলতে গিয়ে প্রায় ২৫৯ জনের মৃত্যু হয়েছে।) ) {প্রথম আলো থেকে কপি}
আরো খারাপ লাগে যখন দেখি কারো কবরের সামনে সেলফি নিয়ে FB তে আপলোড করে কি দরকার ভাই
আমি বলবো না যে সেলফি নিয়েন না FB তে দিয়েন না, কি করবেন না করবেন সেটি আপনার ইচ্ছে কিন্তু আপনি নামাজের মিঝে সেলফি নিবেন কবরের মদ্ধে বা মৃত কোন ব্যাক্তির সাথে সেলফি নিবেন ভালো মানুষ তা কখনোই মেনে নিবে না আপনাকে তো বিঝতে হবে সব জায়গায় সব কাজ করা যাবে না সময় থাকতে বদলে জান না হলে খবরের কাগলে হেড লাইন টা আপনার জন্য লেখা হতে পারে
ধন্যবাদ

মঙ্গলবার, ১১ জুন, ২০১৯

টোকাই মানেই কি খারাপ

https://Juwelblog.blogspot.com
টোকাই এই নামটির সাথে আমরা সবাই পরিচিত
জারা বিভিন্ন রাস্তায় রাস্তায় বতল টোকায় বা রাস্ততায় থাকে তাদের আমরা টোকাই নামেই ডাকি একবারো চিন্তাও করি না সেও মানুষ আমিও মানুষ তবে কেন তাদের ছোট করে দেখি বর্তমান সময়ে আমরা পশুদের ও প্রতি সদয় হয়ে থাকি কিন্তু মানুষ হয়ে মানুষের কথা একটি বারো চিন্তা করি না
আমার এ সম্পর্কে লেখার কোন ইচ্ছেই ছিলো না কিন্তু Youtubeএ একটা ভিডিও দেখার পরে আমার চোখে পানি চলে আসে ভিডিওর লিঙ্ক টি আমি নিচে দিয়ে দেব দেখে নিয়েন তাদের কষ্ট সম্পর্কে ধারনা পাবেন
এবার আসল কথায় আসি তারাও আমাদের দেশের ই এক জন মানুষ এ দেশের মাটিতে আমাদের মত তাদের অধিকার আছে তাদের ও এদেশের সুযোগ সুবিধা পাবার অধিকার আছে তাদের তো বাড়ি নেই তবে তারা কোথায় থাকবে ষ্টেশন এ জদি তারা থাকতে জায় তবে পুলিশের মার খায় রাস্তায় থাকলে পাবলিকের মার খেতে হয়
পেটের খুদায় জদি কিছু খেতে চায় তবে তাদের কপালে তাকে মার কারন আমরা শিক্ষিত সমাজ
তাদের কোন কাজ তো কেউ দিবে না কারন জদি চুরি করে
আমাদের দেশে জদি ১০  লক্ষ রহিঙ্গার  থাকা খাওয়ার ব্যবস্থা হয় কারন সেটা বড় ইসু সেখানে কিছু দিলে নাম হবে আর টোকাই এর ইসু আমাদের কাছে সামান্য তাদের জন্য কিছু করলে নাম হবে না বেশি লোক দেখবে না ভোটের আগে অনেক বড় বড় নেতাকেই তাদের পাশে দেখা জায় কারন তারাও তো ভোটার ভোট তো নিতে হবে
আর ভোট শেষে কিছুই নেই

https://youtu.be/3yx-3rPfFO4

রবিবার, ২৬ মে, ২০১৯

রিক্সা চালকের খারাপ একটি দিন {মন খারাপ আপনারও হতে পারে}

https://Juwelblog.blogspot.com
একটি ছোট ছেলে ও তার মা সহ বস্তির একটি ছোট ঘরে থাকে, তাদের মা ছেলের ছোট সংসার
ছেলেটি অভাবের কারনে রিক্সা চালায় যদিও তার এখন পড়া লেখার বয়স কিন্তু অভাব অনটনের কারনে তা আর হয়ে ওঠেনি তবু তাদের ভালোই দিন কাটছিল
বেশ কিছু দিন কেটে যাবার পর তার মার ভিশন শরীর খারাপ হয় ছেলেটির কাধে আরো একটি চাপ আসে মায়ের ঔষধের টাকা যোগানোর
তবু ছোট ছেলেটি সব সামাল দেয়
প্রতি দিনের মত ছেলেটি রিক্সা নিয়ে বেরিয়ে পরে
সারা দিন ভারা মেরে সে একটা গাছের নিচে রিক্সা রেখে একটু জিরিয়ে নিচ্ছে এই মুহুর্তে দুই জন ছেলে তার কাছে এসে একটি জায়গায় যেতে চায় ছেলেটি রাজি হয় কিন্তু তার যে এই ভারা কাল বয়ে আনছে সেটি তার জানা ছিল না ছিলেটি যেতে শুরু করে(সন্ধে হয়ে এলো বলে) বেশ কিছু দুর জাবার পর একটি নির্জন যায়গা ছেলে দুজন রিক্সা থামাতে বলে সে রিক্সা থামায় এবং দুজন তাকে রিক্সা থেকে নামতে বলে সে নামতে চায়না তাই দুজন মিলে ছেলেটিকে ভিশন পেটায়
ছেলেটি অনেক মিনতি করে বলে ভাই আমকে ছেরে দেন কিন্তু কে শুনে কার কথা মারতেই  থাকে
ছেলেটির থেকে  টাকা চায় ছেলেটি কেদে কেদে বলে ভাই আমার মায়ের ৌষধের টাকা এটা ভাই আমায় ছেরে দেন তার কোন কথাই শুনে না পাশান সেই ছেলে দুটি তার হাত থেকে টাকা কেরে নেয় ছেলেটি তাদের পা ধরে মিনতি করে
ছেলে দু জন তাকে পা ছারতে বলে দুটি লাথি দেয়
ছেলেটি পা না ছারায়
দা দিয়ে কুপিয়ে তার একটি হাত নামিয়ে দেয়
এবং ছেলেটিতে রেখে দুজনেই টাকা আর রিক্সা নিয়ে চলে যায়
পরে একটি লোক ঐ পথ দিয়ে জাবার সময় ছেলেটিকে রক্ত মাখা অবস্থায় উদ্ধার করে
হাসপাতালে নিয়ে জায়
কে জানতো সেই দিনটি তার জিবনে কাল বয়ে নিয়ে আসবে একটি পশ্চিম আকাশের মেঘের ঝরের মত তার জিবন টি তোলপার করে দিয়ে যাবে সে জদি জানতো তা হলে হয়তো তার এত বড় খতি হতো না

বুধবার, ২২ মে, ২০১৯

একটি পথ শিশুর গল্প {কাদতে পারেন আপনিও}

https://Juwelblog.blogspot.com
বাবা অনেক দিন যাবদ অসুস্থ কাজে জেতে পারে না।
ছেলের বয়স১১বছর ছোট মেয়ের বয়স ৬ বসর
মা নেই
তখন রোজার মাস সকাল থেকেই মেয়েটি বাবার কাছে গিয়ে বায়না জুরেছে আজ ইফতার খাবে
বাবা:দেখ মা আমি কদিন থেকে কাজে জাই না আজে গেলে তোর জন্য ইফতার আনবো
কিন্তু মেয়ে মানছে না
বাবা রেগে মেয়ে কে চলে যেতে বললো
মেয়ে: কাদতে কাদতে ভাই এর কাছে (বুক ভরা আশা নিয়ে )বলছে ভাই আমি ইফতার খাবো বাবাকে বললাম বাবা রাগ হলো তুই আমার জন্য ইফতার নিয়ে আসবি
ভাই:ঠিক আছে আমি আজ তোকে ইফতার খাওয়াবো (কিন্তু ছোট ছেলে ইফতার কেনার টাকা কোথায় পাবে সে)
সে ইফতারের দোকান গুলোতে গিয়ে একটু ইফতার চায় সবাই তাকে বকা দিয়ে তারিয়ে দেয়

ইফতারের আর বেশি সময় নেই একটা মসজিদের ইফতারের আয়জন চলছে ছেলেটি সেখানে আসে কাউকে এবার না বলে পকেটে থেকে পলিথিন বের করে দুটো বেগুন চপ ,দুটো আলুর চপ আর ২-৪টে আপেল আর কলা সেখানে পুরে নেয়

সবাই তাকে ধরে ফেলে এবং পেটায়
ছেলেটি কাদতে থাকে আমার ভুল হয়ে গেছে আমায় মাপকরে দেন, আনেক মিনতী করে কেউ তার কথা শুনে না সবাই তাকে আরো পেটাতে বলে চেচামদ-মেছি শুনে ইমাম সাহেব আশে জানতে চায় কি হয়েছে  সবাই ভলে হুজুর এ ছেলেটি চোর দেখুন এ সব নিয়ে পালাচ্ছিল
হুজুর ছেলেটির কাছে জায় দেখে চরের দাগ (শ্যাম বর্ন হলেও) হুজুর ছেলেটি কে নিয়ে মসজিদের ভেতর যায় যারা পিটিয়ে ছিল তারাও জায় সেলে টি সব কথা হুজুর কে বলে

হুজুর ছেলেটি সহ ইফতার করে এবং নামাজের পর তার সাথে তার বাসা যেতে চায় নামাজের পর নামাজের পর ছেলেটি হুজুর আর দু তিন জনকে নিয়ে তার বাসার দিকে রহনা দেয়
দরজায় টোকা দিতে ছোট মেয়েটি দোউরে এসে দরজা খুলে দিয়ে
বোন :ভাই আমার জন্য ইফতার এনেছিস
ছেলেটি :কাদতে কাদতে বুক পকেটে হাত দিয়ে দুটো পিয়াজি বার করে বোন কে দেয়
 হুজুর: নির বাধ হয়ে চোখের পানি ছেরে দেয়
ছেলেটি:হুজুর বিশ্বাস করেন আমি এগুলো চুরি করি নাই এই দুইটা আমার ভাগের
সঙ্গে আসা মানুষ গুলোও কাদতে সুরু করে দেয়
ছেলেটির বাবার কাছে গিয়ে সব বলে এবং নিজের ভুল বুঝতে পেরে হ্মমা চায় এবং কিছু সাহায্য করে
কল্পণা

Juwel hossain Sopno

গরিব অসহায় মানুষের গায়ে হাত কেন কেন ???

আমরা মানুষ আমরা সৃষ্টির সেরা জীব কিন্তু আমাদের আচরন এখন পশুর থেকেও খারাপ হয়েছে কথাটি বলার একটাই কারন।আজ আমার সামনে একটা ঘটনা ঘটে যা আমি আশা করি নি একটা ছেলে ১৭-১৮ বছর বয়স হবার কথা এক বাবার বয়ছি রিস্কা ওয়ালার গায়ে হাত দিলো আসে পাশের মানুষ ভির করলো কি হয়েছে জানতে চেলে রিস্কার চালক কাদো কাদো কন্ঠে জবাব দিলো( মোর ব্রেক কইরে একনা দেরি হইছে একনা গারিটে সামনোত আচ্ছে ওমরা মোক গারিটা পিছিনেবার কইছে মুই কইনু বাবা একনা জাগা হাটি জাও) বুঝতে আর বাকি থাকে না কারন কি ছিলো 
একটু রিক্সাটি না হয় সামনে রেখেছে তাই কি বাবার বয়সি কারো গায়ে হাত দিতে হবে দু-পা হেটে গেলে কি এমন হতো
আমাদের আসে পাসে না জানি এরখম ঘটনা কত হচ্ছে
৫টাকা ভারা বেশি চেলে আমরা মানুষটির গায়ে হাত দিতে দেরি করি না আবার আমরা ভালো রেস্টুরেন্টে খেয়ে মেসিয়ার কে ১০০ টাকা বোনাস দিতে ভুল করি না কিন্তু একটি বারো কি ভেবেছেন ভাই মেসিয়ার টি একটা বেতন পায় আপনার ১০০ টাকা তার না হলেও সে চলতে পারবে আর রিস্কা চালকটি কটাকা আয় করে ৫ টাকা টাই তার কাজে লাগতে পারে 
পাঁচ টাকা বেশি দিলে আপনি আমি না খেয়ে মরবো না তার সেই ৫ টাকা টাই অনেক প্রয়জন হতে পারে

সোমবার, ২০ মে, ২০১৯

ইভটিজিং এর শিকার হওয়ার পেছনে মেয়ে দেরও অনেক ভুল আছে

ইভটিজিং এর পেছনে মেয়েদের ও অনেক ভুল পাওয়া য়ায়
একটা খুদার্থ মানুষের সামনে জদি খাবার রেখে বলা হয় তুমি এ খাবার খাবে না সেই ব্যাক্তি কত খন আর সেই খাবার না খেয়ে থাকবে

আপু তোমরা যে ছোট ছোট পোশাক পড় তারপর জিন্স পড়ে রাস্তা দিয়ে চলাচল করবে একটা ছেলে তা দেখে কত খন ইভটিজিং না করে থাকতে পারবে, তোমরা ছোট পোশাক পরে চলাচল করবে আর কেউ ইভটিজিং করলে তার শাস্থি হবে এক কথায় তার জিবন নষ্ট হবে ।
এখন প্রশ্ন ছেলেটার যে জিবন নষ্ট হলো তাতে মেয়ে দের দোষ আছে কি নেই
অনেকেই বলতে পারে আমি ছেলেদের পহ্মে কথা বলছি তাদের কে বলবো নিচের পোষ্ট টি পড়তে উত্তর আশা করি পেয়ে যাবেন
ধন্যবাদ

আসুন আমরা সবাই ইভটিজিং কে না বলি

ইভটিজিং আমরা আমরা যুব সমাজ যারা আছি এই কাজটি খুব ভালো পারি প্রতি দিন না জানি কত বোন ইভটিজিং এর শিকার হয়
ভাই আমরা যে ইভটিজিং করে খনিকের আনন্দ পাই মজা পাই কিন্তু সেই মেয়ে টির উপর দিয়ে তখন কত বড় ঝর বয়ে যায় সে ব্যাপারে নজর রাখি কি না রাখি না
তোমার বোন কে বা তোমার আপন কোন মেয়ে কে জদি কেউ ইভটিজিং করে তা হলে কি তোমার ভালো লাগবে জানি  লাগবে না
তো তুমি একটি বারো ভেবেছ কি আমি যে কারো বোন কে রাস্তায় টিস করলাম কেউ না কেউ আমার বোন কে কেউ না কেউ তো টিস করতেই পারে
আসুন আমা নিজের জায়গা থেকে ভালো হয়ে জাই একটিন আমাদের দেশটিও ইভটিজিং মুক্ত হবে
ধন্যবাদ

রবিবার, ১৯ মে, ২০১৯

পার্কে এখন যা হয় না দেখলে বিশ্বাস হয় না

পার্ক যায়গা টিতে কি করা প্রশ্ন করা হলে সবার উত্তর হবে ভালো সময় কাটানো বা বিনোদন এর জন্য যাওয়া কিংবা বানানো হয়
কিন্তু তা এখন মুখের ভাষা তেই রয়ে যায়।বাস্তব চিত্র এখন সাধারন মানুষের কল্পণার বাহিরে, সুরু তেই বলছি জারা পার্কে অবাধ মেলা-মেশা করো তাদের পড়ার দরকার নেই

১)এখন প্রেম ভালোবাসা আমাদের হাতের মোয়া ৬ঠ শ্রেনির একটা বাচ্চাও নিজেকে অনেক বড় মনে করে সেও প্রেম করতে চায় 
কথাটি শুনতে খারাপ লাগলেও এটাই ঠিক দোষ টা সেই বাচ্চার না দোষটা আমাদের কারোন বড় দের থেকে ছোটরা শিখবে এটাই নিয়ম আমরা খারাপ হয়ে তাদের কাছ থেকে ভালো আষা করবো এটা বোকামি ছারা কিছুই নয়

২)লজ্জা সরম তোমার আমার  নেই  তাই তো আমরা একে অপরের সাথে এত খারাপ ভাবে মেলা-মেশা করি

৩)পথে লাভার কে জরিয়ে যানবাহনে একবারো চিন্তা করি কি আশে-পাশের মানুষ কি ভাববে কি বলবে (নিশর্চই ভালো বলবে না)কিন্তু আমরা কোন কেয়ার করি না

৪)পার্ক গুলিতে এভাবে মেলা-মেশা করি একবারো কি ভেবে দেখি পাশ দিয়ে কত মানুষ চলাচল করে ভাবার সময় নেই

৫)তোমার ফ্যামিলির তোমার প্রতি বিশ্বাশ আছে তুমি খারাপ কিছু করবে না তাই তোমার কথা বিশ্বাস করে তোমায় একা বাসা থেকে বের হতে দেয়, বিশ্বাস টা নষ্ট হতে দিও না

৬)আপু তুমি যেই ছেলে টির সাথে সম্পর্ক করো তার সাথে তোমার বিয়ে না হয়ে অন্য একটা ছেলের সাথে হতে পারে, যখন তোমার সামি জানতে পারবে অগে তুমি কোন ছেলের সাথে সম্পর্ক করেছ তখন তোমার সামির কাছে তোমার কোন মর্জাদা থাকবে না সে তোমাকে আর বিশ্বাস করবে না

৭)তোমাকে কেউ পছন্দ করে তুমি তাকে বলো আপনি কি আমাকে বিবাহ করতে চান জদি সে বলে হ্যা তো তাকে বলে দাও আমার বাসায় প্রস্তাব পাঠাও জদি সে না পারে বুঝে নিবে সে তোমায় নয় তোমার দেহ কে ভালোবাসে এটাই বাস্তবতা

কারোর জদি আমার কথা গুলি খারাপ লেগে থাকে তবে আমায় ক্ষমা করবেন

ধন্যবাদ



বর্তমান সময় এর ভালোবাসা কিছু কথা

ভালোবাসা এমন একটি শব্দ যার মাঝে রয়েছে।মায়া,আবেগ,রাগ আভিমান ও একে অপরের জন্য শ্রদ্ধা থাকে। আমি সকল সর্ত্যি কারের যারা ভালোবাসে তাদের প্রতি শ্রদ্ধা রেখে শুরু করছি

ভালোবাসা একটি পবিত্র শব্দ কিন্তু আমাদের মত কিছু বেহায়া মানুষের জন্য ভালোবাসা কথাটি সবাই র্ঘিণা করে সবাই ভালোবাসার বিরুদ্ধে যায়
করন আমরা ভালোবাসা কে অপবিত্র করে ফেলেছি।আগে ভালোবাসা হত মনের সাথে,আর এখন ভালোবাসা হয় দেহের সাথে কথা গুলি শুনতে খারাপ হলেও এটাই এখন বাস্তবতা।আমি আপনি জদি মন থেকেও কাউকে ভালোবাসি তবু সমাজ মেনে নেবে না নেবেই বা কেনো,আমরা পার্কে ,বিনোদন উদ্যানে,পথে ঘাটে যা করি সমাজ তা ভালোভাবে নিতে পারবে না অনেকেই বলতে পারেন আমরা পার্কে,পথে ঘাটে কি করি প্রশ্নটা নিজের মনকে করেন উত্তর পেয়ে যাবেন, এখন ব্রেক-আপ করা মানে দু জন আলাদা হওয়া বড় ব্যাপার না আমাদের কাছে, এখন আমাদের দু-চাঁরটা প্রেম ডাল ভাতের মত কোনো ব্যাপারি না ।আমেদের জন্য জারা মন থেকে ভালোবাসে তাদের ভালোবাসাও দাম থাকে না নিজের মন কে প্রশ্ন করুন তো এগুলো কি ঠিক, এখন কোনো বিনদন উদ্যানে পরিবারের সাথে যাওয়ার চিন্ৎা করাও যায় না মনে হয় গেলেই খারাপ পরিস্থিতির সামনে পরতে হবে
যাওয়া যাবে না
ধন্যবাদ

প্রেমিক এর জিবন


জিবন
জিবন নামের সেই নৌকো টা
আজও মাঝি হয়ে বাইছি
জদিও আশা ছিলো নৌকো নিয়ে
জাবো আমি প্রেম নগরে
সেখানে ভালোবাসা কুরনোর
ইচ্ছে আমারো হয়
তাই রহণা হলাম সেই অচেনা
প্রেম নগরের উদ্দেশে
কিন্তু এ কি সেখানে আমার জন্য
সামান্য ভালোবাসাও আমার জন্য নেই
সব নিয়ে গেছে টাকা ওয়ালা লোকে
আমার আর কি বা করার আছে
তাই ফিরে এলাম কষ্ট নামের আমার নিজ শহরে

আমরা কেনো ভাবি এই কাজ আমার দারা হবে না

আমরা কেনো ভাবি এই কাজ আমার দারা সম্ভব নয়,এমন টা চিন্তা করা ভুল। সব সময় চিন্তা করবে এ কাজে জত সমস্যাই থাকুক না কেনো আমি করবো এবং সফল হবো অনেকেই চিন্তা করি ইস এ কাজ টা করবো লোকে কি বলবে লোকে কি ভাববে আরে ভাই লোকে কি ভাবে ভাবুক না তাকে ভাবতে দাও তুমি যখন কাজ টিতে সফল হবে তখন সেই লোক টাই বলবে আমি জানতাম তুমি ভালো কিছু করবে কিন্তু সেই ব্যাক্তি এক দিন তোমায় খারাপ বলেছে সমাজের এটাই নিতি কেউ তোমাকে সফলতার দেখিয়ে দেবে না ভাই তোমাকেই কষ্ট করে খুজে নিতে হবে।নিজের প্রতি বিস্বাস থাকলে কোনো কঠিন কাজও কিছুই না ভাই সফল তা জদি পেতে চাও তবে নিজের প্রতি বিস্বাস রেখো কাজে লাগবে
এক জন অর্নাস পশ করা ছেলে কিন্তু বেকার ঘুরে বেরায় আর এক জন ব্যাক্তি যে কিনা স্কুলের গন্ডি পেরোয় নি সেও মাসে ১০০০০ হাজার টাকা ইন কাম করে কারন সে লজ্জা না করে কাজ টি ঠিক ভাবে কে সেটি যে কাজেই হোক না কেনো আর অর্নাস পাশ ছেলেটি ১টাকা ইনকাম করতে পারে না কারন সে ছোট কাজ করতে লজ্জা পায় ভাই আমাদের দেশে চাকরির যে অবস্থা লজ্জা বাদ দেন কাজে দিবে ধন্যবাদ

আমি গরিব তাতে কি আমিও এক দিন সফল হবো

গরিব শব্দ টির সাথে আমরা সবাই পরিচিত গরিব এর কষ্ট কি সুখ কি তা শুধু এক টি গরিব এ এি বলতে পারে এক দিন কাজ না করলে বাড়িতে চুলো জালানোর উপায় থাকে না,শরির খারাপ থাকুক বা ঝড়-বৃষ্টি থাকুক ছেলে- মেয়ে দের কথা সংসারের কথা মনে করে কাজে যেতেই হবে কারন আমরা গরিব গরিবের সেই ছোট ছেলেটা যে ঈদে অন্য দের নতুন পোশাক দেখে বাবার কাছে আবদার করতো কান্না করতো সেই ছিলেটিও একদিন বুঝে যায় দারিদ্রতা কি দারিদ্রতার কষ্ট কি সেই ছোট ছেলেটি বড় হয় সে বড় হওয়ার সময় শিখে নেয় কষ্ট করে কি ভাবে জিবন অতি-বাহিত  দকরতে হয় কি ভাবে সংসারেরর হাল ধরতে হয় মাইক্রোসফ্ট এর মালিক বলেছিল গরিব হয়ে জন্ম নেয়া পাপ নয় গরিব হয়ে মৃত্যু বরন করা পাপ কথাটি আমি বিস্বাস করি। আমি গরিব তাতে কি আমি তার জন্য কি বড় স্বপ্ন দেখতে পারবো কি পারবো না ঠিক পারবো,স্বপ্ন জত বড় হবে সফলতা ততটা ভালো হবে তুমি জিবনে কি করতে চাও সেই লহ্মে এগিয়ে জাও পথে বাধা থাকবে বাধার চিন্তা বাদ দিয়ে েএগিয়ে জাও সফলতা পাবে,আমি গরিব আমি জিবনে সফল হতে পারবো না এ ধরনের চিন্তা বাদ দাও,তোমার আসে-পাশে যারা বড় মাপের মানুষ তাদের াদঅনেকেই শুন্য থেকে বড় হয়েছে তুমি চেষ্ঠা করো তুমিও হবে কিন্তু নিজের প্রতি আত্ম-বিস্বাস থাকতে হবে

হত্যা করা এ দেশে খুব সহজ কাজ

https://Juwelblog.blogspot.com আমাদের দেশে যখন কিছু ঘটে। তখনি সুধু আমরা মাতা-মাতি করি। পরে আবার সব ভুলে যাই আমরা আগের ভুল গুলো থেকে শ...